থাই বাদাম
থাই বাদাম
Shwopno Bazar
All products

খাবারের চেয়ে চিনাবাদামের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা বেশি। দৈনিক একমুঠো বা ৩০ গ্রাম বাদাম ওজন কমায়, হৃদ্রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখে, স্মৃতিশক্তি বাড়ায় ও রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ করে। চিনাবাদামে মনো আনস্যাচুরেটেড এবং পলি আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট নামের দুই ধরনের চর্বি বা স্নেহ জাতীয় পদার্থ রয়েছে, যা কোলেস্টেরল কমায়। এ ছাড়া এতে বিভিন্ন ভিটামিনজাতীয় পদার্থ যেমন থায়ামিন, রিবোফ্লোবিন, নিয়াসিন, প্যানটোথেনিক অ্যাসিড, ভিটামিন বি-৬ ও ফোলেট রয়েছে প্রচুর পরিমাণে। পাশাপাশি এতে বিভিন্ন খনিজ পদার্থ ক্যালসিয়াম, লোহা, ম্যাগনেশিয়াম, ফসফরাস, পটাশিয়াম ও দস্তা রয়েছে।
কোলেস্টেরল কমায়: কোলেস্টরেলের সমস্যা খুবই সাধারণ একটি সমস্যা। হৃদ্রোগসহ নানা শারীরিক সমস্যার মূলে রয়েছে এই বাড়তি কোলেস্টেরল। চিনাবাদাম দেহের ক্ষতিকর কোলেস্টেরল কমাতে বিশেষভাবে কার্যকরী। বাদামের ভালো ফ্যাট কোলেস্টেরল এবং ট্রাইগ্লিসারাইড কমিয়ে ফেলে কোনো ধরনের ওজন বাড়ানো ছাড়াই।
রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখে: চিনাবাদাম রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। সকালের নাশতায় চিনাবাদাম বা চিনাবাদামের মাখন খেলে প্রায় পুরো দিনই রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে।
ওজন কমায়: ওজন কমানোর জন্য কিছুটা ভালো চর্বির প্রয়োজন রয়েছে। আর চিনাবাদামে রয়েছে ভালো ফ্যাটি অ্যাসিড। এ ছাড়া ডায়াবেটিসের হাত থেকে রক্ষা পেতে প্রতিদিন অল্প হলেও চিনাবাদাম খাওয়া উচিত ।
স্মৃতিশক্তি বাড়ায়: বয়স হতে না হতেই স্মৃতিশক্তি লোপ পাওয়া শুরু করে অনেকেরই। এর কারণ হচ্ছে মস্তিষ্ক ধীরে ধীরে তার স্বাভাবিক কর্মক্ষমতা হারায়। মস্তিষ্কের জন্য প্রয়োজন হয় সঠিক খাদ্যের। চিনাবাদামকে বলা হয় মস্তিষ্কের খাবার।
রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়: খুব হুটহাট নানা রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়ার সমস্যাকে মূলত রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কমে যাওয়ার মূল লক্ষণ হিসেবে ধরা হয়। চিনাবাদাম এই রোগ প্রতিরোধক্ষমতাকেই উন্নত করতে কাজ করে। চিনাবাদামের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট দেহের রোগ প্রতিরোধব্যবস্থা উন্নত করে।
নিয়মিত চিনাবাদাম খেলে ক্যানসার ও হৃদ্রোগে অকালমৃত্যুর ঝুঁকি কমে। নেদারল্যান্ডসের মাসট্রিখট বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা এই দাবি করেছেন। চিনাবাদাম ও নানা জাতের গাছবাদামে এমন পুষ্টি উপাদান আছে, যা অনেক রোগ থেকেই আমাদের বাঁচাতে পারে। ‘নাট বাটার’ বা বাদামের মাখন না খেয়ে সরাসরি চিনাবাদাম খাওয়াটাই উপকারী। যে নারী-পুরুষেরা প্রতিদিন অন্ততপক্ষে ১০ গ্রাম চিনাবাদাম বা কোনো বাদাম খান তাঁদের ক্যানসার ও হৃদ্রোগসহ নানা রকম মরণব্যাধি থেকে অকালমৃত্যুর ঝুঁকি বাকিদের তুলনায় কম।
বিঃদ্রঃ- এই পণ্যটি প্রতিনিয়ত মূল্য পরিবর্তনশীল। তাই আপনার অনলাইন অর্ডারের সময় কালে যদি পণ্যের মূল্য ওয়েবসাইটে দেয়া নির্ধারণ মূল্যের চেয়ে কম বা বেশি হয়ে থাকে তবে আমরা আপনাকে কল করে বাজার মূল্য দেয়ার জন্য অনুরোধ করা হবে। অন্যথায় অর্ডারটি বাতিল করা হবে। এটি “ক্যাশ অন ডেলিভারি” করা হয় তাই এডভান্স কোনো টাকা নেয়া হবে না তবে ক্ষেত্র বিশেষে শুধু ডেলিভারি চার্জ এডভান্স নেয়া হতে পারে।
থাই বাদাম
- ১০০ গ্রাম
- ৫০০ গ্রাম
- ১ কেজি
খাবারের চেয়ে চিনাবাদামের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা বেশি। দৈনিক একমুঠো বা ৩০ গ্রাম বাদাম ওজন কমায়, হৃদ্রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখে, স্মৃতিশক্তি বাড়ায় ও রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ করে। চিনাবাদামে মনো আনস্যাচুরেটেড এবং পলি আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট নামের দুই ধরনের চর্বি বা স্নেহ জাতীয় পদার্থ রয়েছে, যা কোলেস্টেরল কমায়। এ ছাড়া এতে বিভিন্ন ভিটামিনজাতীয় পদার্থ যেমন থায়ামিন, রিবোফ্লোবিন, নিয়াসিন, প্যানটোথেনিক অ্যাসিড, ভিটামিন বি-৬ ও ফোলেট রয়েছে প্রচুর পরিমাণে। পাশাপাশি এতে বিভিন্ন খনিজ পদার্থ ক্যালসিয়াম, লোহা, ম্যাগনেশিয়াম, ফসফরাস, পটাশিয়াম ও দস্তা রয়েছে।
কোলেস্টেরল কমায়: কোলেস্টরেলের সমস্যা খুবই সাধারণ একটি সমস্যা। হৃদ্রোগসহ নানা শারীরিক সমস্যার মূলে রয়েছে এই বাড়তি কোলেস্টেরল। চিনাবাদাম দেহের ক্ষতিকর কোলেস্টেরল কমাতে বিশেষভাবে কার্যকরী। বাদামের ভালো ফ্যাট কোলেস্টেরল এবং ট্রাইগ্লিসারাইড কমিয়ে ফেলে কোনো ধরনের ওজন বাড়ানো ছাড়াই।
রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখে: চিনাবাদাম রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। সকালের নাশতায় চিনাবাদাম বা চিনাবাদামের মাখন খেলে প্রায় পুরো দিনই রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে।
ওজন কমায়: ওজন কমানোর জন্য কিছুটা ভালো চর্বির প্রয়োজন রয়েছে। আর চিনাবাদামে রয়েছে ভালো ফ্যাটি অ্যাসিড। এ ছাড়া ডায়াবেটিসের হাত থেকে রক্ষা পেতে প্রতিদিন অল্প হলেও চিনাবাদাম খাওয়া উচিত ।
স্মৃতিশক্তি বাড়ায়: বয়স হতে না হতেই স্মৃতিশক্তি লোপ পাওয়া শুরু করে অনেকেরই। এর কারণ হচ্ছে মস্তিষ্ক ধীরে ধীরে তার স্বাভাবিক কর্মক্ষমতা হারায়। মস্তিষ্কের জন্য প্রয়োজন হয় সঠিক খাদ্যের। চিনাবাদামকে বলা হয় মস্তিষ্কের খাবার।
রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়: খুব হুটহাট নানা রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়ার সমস্যাকে মূলত রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কমে যাওয়ার মূল লক্ষণ হিসেবে ধরা হয়। চিনাবাদাম এই রোগ প্রতিরোধক্ষমতাকেই উন্নত করতে কাজ করে। চিনাবাদামের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট দেহের রোগ প্রতিরোধব্যবস্থা উন্নত করে।
নিয়মিত চিনাবাদাম খেলে ক্যানসার ও হৃদ্রোগে অকালমৃত্যুর ঝুঁকি কমে। নেদারল্যান্ডসের মাসট্রিখট বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা এই দাবি করেছেন। চিনাবাদাম ও নানা জাতের গাছবাদামে এমন পুষ্টি উপাদান আছে, যা অনেক রোগ থেকেই আমাদের বাঁচাতে পারে। ‘নাট বাটার’ বা বাদামের মাখন না খেয়ে সরাসরি চিনাবাদাম খাওয়াটাই উপকারী। যে নারী-পুরুষেরা প্রতিদিন অন্ততপক্ষে ১০ গ্রাম চিনাবাদাম বা কোনো বাদাম খান তাঁদের ক্যানসার ও হৃদ্রোগসহ নানা রকম মরণব্যাধি থেকে অকালমৃত্যুর ঝুঁকি বাকিদের তুলনায় কম।
বিঃদ্রঃ- এই পণ্যটি প্রতিনিয়ত মূল্য পরিবর্তনশীল। তাই আপনার অনলাইন অর্ডারের সময় কালে যদি পণ্যের মূল্য ওয়েবসাইটে দেয়া নির্ধারণ মূল্যের চেয়ে কম বা বেশি হয়ে থাকে তবে আমরা আপনাকে কল করে বাজার মূল্য দেয়ার জন্য অনুরোধ করা হবে। অন্যথায় অর্ডারটি বাতিল করা হবে। এটি “ক্যাশ অন ডেলিভারি” করা হয় তাই এডভান্স কোনো টাকা নেয়া হবে না তবে ক্ষেত্র বিশেষে শুধু ডেলিভারি চার্জ এডভান্স নেয়া হতে পারে।
Hello! 👋🏼 What can we do for you?
16:52